আমাকে তাহলে পাথর করেই গড়ো
নোনাজলে যার ক্ষয় নেই।
হাতের তালু থেকে গড়িয়ে নামছে ছায়া;
ছায়ার ভেতর থেকে
আরো প্রগাঢ় অন্ধকার একটি নদী নেমে গেছে। কেউ জানেনা।
সব স্রোতস্বিনী ভেসে যায় যে সমুদ্রের দিকে
আমি একবার
মাত্র একটিবার
সেই জলধিকে, ভিন্ন কোন নামে ডাকতে চেয়েছি।
যখন
হাতের বাজুতে আঁকতে চেয়েছি হাঙরের ট্যাটু ;
মাঝসমুদ্রে ভেঁপু বেজে ওঠে
এক জাহাজ স্বপ্ন বোঝাই করে
বহুদূর চলে গেছে সেই জলযান।
নেশা কেটে গেলে করতলে
খোয়ারি ভাঙ্গার নোনা দাগ।
উন্মাদাগারের পথে ছুটে যায়
সমস্ত সমুদ্র-পালানো মানুষ;
যাদের হাতের বাজুতে হাঙরের ট্যাটু।
ছায়ার ভেতর থেকে
আরো প্রগাঢ় অন্ধকার একটি নদী নেমে গেছে। কেউ জানেনা।
সব স্রোতস্বিনী ভেসে যায় যে সমুদ্রের দিকে
আমি একবার
মাত্র একটিবার
সেই জলধিকে, ভিন্ন কোন নামে ডাকতে চেয়েছি।
যখন
হাতের বাজুতে আঁকতে চেয়েছি হাঙরের ট্যাটু ;
মাঝসমুদ্রে ভেঁপু বেজে ওঠে
এক জাহাজ স্বপ্ন বোঝাই করে
বহুদূর চলে গেছে সেই জলযান।
নেশা কেটে গেলে করতলে
খোয়ারি ভাঙ্গার নোনা দাগ।
উন্মাদাগারের পথে ছুটে যায়
সমস্ত সমুদ্র-পালানো মানুষ;
যাদের হাতের বাজুতে হাঙরের ট্যাটু।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন