মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৫

দুই তারে


দুটোই।
লোহার শেকল অথবা সুক্ষতম রেশমি সুতো।
 অবাক সময় দোল খায় চিকন তারের টানে!


হালখাতায় লিখে রাখছি নগদবকেয়া হিসাব-নিকাশ
আবার হুট করে ঢুকে যাচ্ছি সমান্তরে ।ছেড়ে দিয়েছি ঘুড়ির সুতো ;
নাটাইসুদ্ধ।
কৃষ্ণভৃঙ্গের হুলের ভেতর ঢুকে পড়ছে বেহিসেবী দোদুল্যমানতা ।

ভাসানের প্রতিমা হয়ে কতবার ভেসে গেছি
আবার ভাটিতে ফেরা অবিকল নয় ; অবয়বে স্রোতের আঁচড়চিহ্ন ।
জল টেনে নিয়েছে  অশ্রুর মতো মুক্তোদানাগুলো ।

 হাতগুলো  পাথরপাথর  ;
কিছুই ধরতে পারেনা
না ফুল
না অমৃতপেয়ালা।
নোনাজলে ক্ষয়ে গেছে পা।

শৈত্যপ্রবাহের চূড়ায় আঁকার কথা ছিল যুগল পদচিহ্নের ছবি ।
ভিন্ন ছবি !
ভিন্ন পদচিহ্ন !   






 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন