নদীর ভিতরে আগুন ছিল--ভেবেছি সূর্যের প্রতিবিম্ব।
স্রোতের বুকে আগুন জ্বেলে এভাবেই নদীগুলো বয়ে যাক।
ফ্লুরোসেন্ট-আভিজাত্যে যে তুমি---সে অন্য আরেকজন।
চাঁদের বৃষ্টিতে চুল খুলে দিলে খসে পড়েছিল তার খোঁপার গোলাপ;
কে তুলে নিয়েছিল--জ্যোৎস্নার ফুলের মতন?
বাঁশিতে উঠেছিল বেজে মগ্নতার ধুন
মহুয়া আর মাদলের ঘোরে মত্ত সাঁওতাল-রমনীর কাঁকালের মতো
সে ও বেজে উঠেছিল।
হায়! সেই চাঁদ-রাত!
রাত বাড়ে--
হিস্ হিস্ --যেন অবিকল সাপের জমজ শব্দে শ্যাম্পেনের ছিপি খুলে যায়
ক্রমশঃ নীল হতে থাকে ফেনা ওঠা তরল পানীয়
রাত জেগে থাকে সোনালী গরলের ভিতর।
তুমি জেগে থাকো-------------------------------------
বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০০৯
সোমবার, ৬ জুলাই, ২০০৯
বিগত জন্মের পরিচয়
আমি তো ছুটে চলি জন্ম থেকে জন্মান্তরে
নিশ্চিত জানি কোন প্রাচীন পুঁথিতে গাঁথা আছে
আমার পূর্ব-জন্মের জীবনালেখ।
বিগত জন্মের পরিচয় খুঁজে ফিরি
প্রচ্ছন্ন-ছায়ার আড়ালে চলে যায় ধোয়াসা-অবয়বগুলো।
অহল্যার মূক-পাষাণে কি রাখা ছিল কোন এক জন্মের ঋণ?
কার পাপে শাপ দিয়েছিল অবার্চীন গৌতম ঋষি?
মনে পড়ে
তীব্র জলের ঘ্রাণে ছুটে আসা শরবিদ্ধ কস্তুরী-হরিণের চোখের আকুতি;
সে কোন জন্ম?কবেকার কথা?
যতিহীন জীবন
যখন যেমন তেমনি করেই কেটে যায়।
তবু--
চকিত-ঝলকে উন্মনা করে
বিগত কোন এক জন্মের দীর্ঘশ্বাস
আচমকা ছায়ার আড়ালে ঢাকা এক অবয়ব ভেসে ওঠে।
নিশ্চিত জানি কোন প্রাচীন পুঁথিতে গাঁথা আছে
আমার পূর্ব-জন্মের জীবনালেখ।
বিগত জন্মের পরিচয় খুঁজে ফিরি
প্রচ্ছন্ন-ছায়ার আড়ালে চলে যায় ধোয়াসা-অবয়বগুলো।
অহল্যার মূক-পাষাণে কি রাখা ছিল কোন এক জন্মের ঋণ?
কার পাপে শাপ দিয়েছিল অবার্চীন গৌতম ঋষি?
মনে পড়ে
তীব্র জলের ঘ্রাণে ছুটে আসা শরবিদ্ধ কস্তুরী-হরিণের চোখের আকুতি;
সে কোন জন্ম?কবেকার কথা?
যতিহীন জীবন
যখন যেমন তেমনি করেই কেটে যায়।
তবু--
চকিত-ঝলকে উন্মনা করে
বিগত কোন এক জন্মের দীর্ঘশ্বাস
আচমকা ছায়ার আড়ালে ঢাকা এক অবয়ব ভেসে ওঠে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)